UsharAlo logo
শুক্রবার, ২৬শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কক্সবাজার হবে বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ সৈকত ও পর্যটনকেন্দ্র- প্রধানমন্ত্রী

usharalodesk
আগস্ট ২৯, ২০২১ ১১:৫০ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

ঊষার আলো ডেস্ক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘কক্সবাজার হবে বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ সৈকত (সি-বিচ), পর্যটনকেন্দ্র এবং অত্যন্ত আধুনিক শহর। সেভাবেই কক্সবাজারকে উন্নত সমৃদ্ধ করবো।’ রোববার (২৯ আগস্ট) কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়ে সম্প্রসারণ কাজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এ কথা বলেন।

আজ বেলা ১১টা১৫ মিনিটে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই সম্প্রসারণ কাজের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, পৃথিবীর সর্ববৃহৎ বালুকাময় সমুদ্রসৈকতে বিদেশি পর্যটকদের জন্য ‘স্পেশাল জোন’ করা হবে। যেখানে শুধু বিদেশিরা আসতে এবং যেতে পারবেন। তারা যেন তাদের মতো করে সবকিছু উপভোগ করতে পারেন সে ব্যবস্থা করে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোকাম্মেল হোসেন, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান, পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মো. আনোয়ার হোসেন, ট্যুরিস্ট পুলিশ চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মোখলেছুর রহমান, কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মামুনুর রশীদ।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, কক্সবাজারকে ঘিরে আলাদা পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। সিঙ্গাপুর, ব্যাংককের আদলে সাজানো হবে এই কক্সবাজারকে। ইকোট্যুরিজমের কাজ চলমান রয়েছে ও রেললাইনও আসছে। আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হলে তখন দিন-রাত ফ্লাইট চলবে। এসব দৃশ্যমান হলেই তখন বিশ্ব দরবারে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে যাবে কক্সবাজার।

তিনি আরও বলেন, ১৯৯৬ সালের পরের সরকার বঙ্গবন্ধুকে কটাক্ষ করত। যার কারণে কক্সবাজারকে ঘিরে কিছুই করেনি তারা। তারা নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল। সেখান থেকে নতুন করে কক্সবাজারকে ঘিরে পরিকল্পনা হাতে নেই আমরা। আস্তে আস্তে সব কিছুই দৃশ্যমান হচ্ছে।

বর্তমানে কক্সবাজার বিমানবন্দরে ৯ হাজার ফুট দীর্ঘ একটি রানওয়ে রয়েছে। এটি দশ হাজার ৭০০ ফুটে উন্নীত করার কাজ চলছে। এর মধ্যে ১ হাজার ৩০০ ফুট থাকবে সমুদ্রের মধ্যে। কক্সবাজার বিমানবন্দরের মহেশখালী চ্যানেলের দিকে জমি অধিগ্রহণের মাধ্যমে সম্প্রসারিত হচ্ছে ওই রানওয়ে।

(ঊষার আলো-আরএম)