ঊষার আলো প্রতিবেদক : নগরীর দৌলতপুর থানাধীন মধ্যডাঙ্গা জিন্নাত ক্রস রোডের বাসিন্দা শেখ আজিজুর রহমান ছোট মেয়ে রাবেয়া বেগমকে (২৫), ১৪ এপ্রিল (বুধবার) রাত তিনটার দিকে ঘরের বাঁশের সাথে গলায় রশি দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাই তার পরিবার। সঙ্গে সঙ্গেই পরিবারের লোকেরা তাকে খুমেক হাসপাতালের নিয়ে যায়। হাসপাতালে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে।
সকাল ৭ টার দিকে ঘটনাটি পুলিশকে জানালে পুলিশ তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে পৌঁছে ঘটনার সত্যতা খুঁজে পান ও সরোজমিনে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
বর্তমানে লাশটি খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
পরিবারের অভিযোগ, এখন থেকে প্রায় ১০ বছর আগে একই এলাকার বাসিন্দা শেখ লুৎফর রহমানের ছোট ছেলে মো: মাহমুদ হোসেন (৩০) রাবেয়ার সাথে বিয়ে হয়। বিয়ের পর হতেই শ্বশুরবাড়ি হতে মাহমুদকে ব্যবসার উদ্দেশ্যে আর্থিকভাবে নানা সহায়তা করে। এ দম্পতির রয়েছে দুটি সন্তান।
নিহতের মায়ের অভিযোগ, সাম্প্রতি সময়ে মাহমুদ একই এলাকার একটি মেয়ের সাথে পরকীয়ার সম্পর্কের সাথে জড়িয়ে পড়েন । এ সম্পর্কের জের ধরে দীর্ঘদিন এ বিষয় নিয়ে স্বামী-স্ত্রী উভয়ের মধ্যে প্রতিনিয়ত মারামারি, কথা কাটাকাটি লেগেই থাকে।
তানিয়ার মায়ের ধারণা, এ ঘটনার জের ধরেই মাহমুদ তার স্ত্রী রাবেয়াকে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করার পর ঘরের বাঁশের ঝুলিয়ে রেখেছে।
এ ব্যাপারে দৌলতপুর থানার এস.আই তপন কুমার জানান, এটি আত্মহত্যা না শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করা হয়েছে সে বিষয়ে সুস্পষ্ট ভাবে জানানো সম্ভব নয়। তবে ময়নাতদন্ত রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পর জানা যাবে এটি আত্মহত্যা নাকি শ্বাসরোধের মাধ্যমে হত্যা ।
সকাল ৭ টার দিকে ঘটনাটি পুলিশকে জানালে পুলিশ তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে পৌঁছে ঘটনার সত্যতা খুঁজে পান ও সরোজমিনে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
বর্তমানে লাশটি খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
পরিবারের অভিযোগ, এখন থেকে প্রায় ১০ বছর আগে একই এলাকার বাসিন্দা শেখ লুৎফর রহমানের ছোট ছেলে মো: মাহমুদ হোসেন (৩০) রাবেয়ার সাথে বিয়ে হয়। বিয়ের পর হতেই শ্বশুরবাড়ি হতে মাহমুদকে ব্যবসার উদ্দেশ্যে আর্থিকভাবে নানা সহায়তা করে। এ দম্পতির রয়েছে দুটি সন্তান।
নিহতের মায়ের অভিযোগ, সাম্প্রতি সময়ে মাহমুদ একই এলাকার একটি মেয়ের সাথে পরকীয়ার সম্পর্কের সাথে জড়িয়ে পড়েন । এ সম্পর্কের জের ধরে দীর্ঘদিন এ বিষয় নিয়ে স্বামী-স্ত্রী উভয়ের মধ্যে প্রতিনিয়ত মারামারি, কথা কাটাকাটি লেগেই থাকে।
তানিয়ার মায়ের ধারণা, এ ঘটনার জের ধরেই মাহমুদ তার স্ত্রী রাবেয়াকে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করার পর ঘরের বাঁশের ঝুলিয়ে রেখেছে।
এ ব্যাপারে দৌলতপুর থানার এস.আই তপন কুমার জানান, এটি আত্মহত্যা না শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করা হয়েছে সে বিষয়ে সুস্পষ্ট ভাবে জানানো সম্ভব নয়। তবে ময়নাতদন্ত রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পর জানা যাবে এটি আত্মহত্যা নাকি শ্বাসরোধের মাধ্যমে হত্যা ।
তিনি আরো জানান , আসামি মাহমুদ নিজের মাথায় নিজে আঘাত করায় জখম হওয়ার দরুন চিকিৎসার জন্য সোনাডাঙ্গার একটি হাসপাতালে ভর্তি অবস্থায়ও পুলিশ প্রহরায় রয়েছে।