UsharAlo logo
মঙ্গলবার, ১৩ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৩০শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নালিতাবাড়ীর গারো পাহাড়ের নৈসর্গিক সৌন্দর্য

ঊষার আলো
এপ্রিল ৭, ২০২১ ৮:০৪ অপরাহ্ণ
Link Copied!

ঊষার আলো ডেস্ক : মেঘালয় রাজ্যের গরো, কোচ, ডালু, হাজং, জৈন্তা, খাসিয়া পর্বত- শ্রেণীর একটি অংশ গারো পাহাড়। এর কিছু রয়েছে ভারতের আসাম রাজ্যে ও বাংলাদেশের শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলায়। ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ জেলাসূমহ এ পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। গারো পাহাড়ের বিস্তৃতি প্রায় ৮শ’, বর্গ কিলোমিটার । এর সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম নকরেক যা ভারত অংশে অবস্থিত। উচ্চতা ১৪শ’ মিটার। পাহাড়ের দীর্ঘতম নদী সিমসাং নকরেক থেকে উৎপত্তি হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। ১৮৪টি পাহাড়ি ঝর্ণার উৎস মুখ মিলিত হয়ে ভারত থেকে নেমে আসা দূরন্ত ভোগাই নদী নালিতাবাড়ী শহরের বুকচিরে প্রবাহিত হয়েছে। মেঘালয় রাজ্যের রাজধানী শিলং এ পাহাড়েই অবস্থিত। গারো পাহাড় জীববৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ বিল, হাউর, বাউর,ঝর্ণা ঘন সবুজ বন এবং বিরল প্রজাতির উদ্ভিত ও প্রাণী এ পাহাড়কে করেছে অনন্য বৈশিষ্ট মন্ডিত। এ ছাড়া গারো পাহাড়ের বাংলাদেশ অংশের শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলায় মনোমুগ্ধকর গজনী অবকাশ কেন্দ্র ও নালিতাবড়ী উপজেলায় মধুটিলা ইকোপার্ক নামে দুটি পর্যটন বা পিকনিক স্পট রয়েছে।

(ঊষার আলো-এমএনএস)