ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় ৮ বছর বয়সি এক শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে শাহ আলম মিয়া (৪০) নামের এক যুবককে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। শনিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক আসামিকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এর আগে শনিবার রাতে শাহ আলম মিয়াকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
শাহ আলম মিয়া কসবা পৌর শহরেরর বিশারাবাড়ি শালিকপাড়া এলাকার একরাম মেস্তুরের ছেলে।
পুলিশ ও মামলার এজহার সূত্রে জানা গেছে, শিশুটির বাবা বেচেঁ নেই। তার মার অনত্র বিয়ে হয়ে গেছে। দাদীর সঙ্গে থেকে স্থানীয় একটি মাদ্রাসার দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ে শিশুটি। শুক্রবার সকালে শিশুটিকে বাড়িতে একা রেখে তার দাদী অন্য এক জায়গায় যায়। এ সময় কৌশলে শাহ আলম কৌশলে ওই বাড়িতে ঢুকে ঘুমন্ত শিশুটিকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। বিষয়টি শিশুটির সমবসয়ী আরেক শিশু দেখতে পেয়ে চিৎকার শুরু করে। এতে দৌড়ে পালিয়ে যায় শাহ আলম।
পরে স্থানীয়রা এল তাদেরকে সবকিছু খুলে বলে ওই দুই শিশু। এ ঘটনায় শুক্রবার রাতেই শিশুটির চাচা বাদী হয়ে শাহ আলমের বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টার মামলা করে। রাতেই পুলিশ আসামিকে গ্রেফতার করে।
কসবা থানার ওসি মেহাম্মদ আবদুল কাদের বলেন, ‘শিশুটিকে একা ঘরে পেয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আসামি শাহ আলমকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
ঊষার আলো-এসএ