তৃতীয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশকে অ্যাথলেটিক্স উন্নয়নে সহায়তা দিয়ে থাকে আন্তর্জাতিক অ্যামেচার অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশন (আইএএএফ)। শুধু খেলা নয়, নানা সামাজিক কার্যক্রমেও তারা এই অর্থ দিয়ে থাকে। সামাজিক ও অ্যাথলেটিক্স উন্নয়নে গত বছর প্রায় ৩০ হাজার মার্কিন ডলার (১.২০ পয়সা হারে ৩৬ লাখ টাকা) বাংলাদেশকে দিয়েছিল আইএএএফ। সেই টাকার কোনো হদিস নেই অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশনে।
সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুর রকিবের সময়ে পাওয়া সেই অর্থ কীভাবে খরচ হয়েছে তা জানেন না বর্তমান কমিটির কর্তারা। ২০২৫-২৬ অর্থবছরে প্রায় ৬০ হাজার মার্কিন ডলার বাংলাদেশকে দেওয়ার ঘোষণা করেছে আইএএএফ।
কিন্তু আগের অর্থের হিসাব না পেলে তারা এই অর্থের ছাড় দেবে না। তাই তড়িঘড়ি করে ৩০ হাজার মার্কিন ডলার খরচের সারসংক্ষেপ তৈরি করছেন ফেডারেশনের কোচ ও যুগ্ম-সম্পাদক কিতাব আলী।
তার কথায়, ‘অর্থের হিসাব না পেলে আইএএএফের দ্বিগুণ অর্থ হাতছাড়া হবে আমাদের। তাই তড়িঘড়ি করে কোনো রকমে গোঁজামিলের হিসাব তৈরি করে তাদের দিচ্ছি আমরা।’
সূত্রে জানা গেছে, এশিয়ান অ্যাথলেটিক্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি কাতারের দালান আল হামাদের সঙ্গে অ্যাথলেটিক্সের উন্নয়নে কিছু স্থাপনার সহযোগিতা চেয়ে শুক্রবার রাতে ভার্চুয়ালি কথা বলেছেন বাংলাদেশ অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটির সভাপতি মেজর জেনারেল (অব.) ড. নঈম আশফাক চৌধুরী।
ঊষার আলো-এসএ