ঊষার আলো রিপোর্ট : বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলায় বিয়ের ৬ মাস না পেরোতেই স্বামীর ঘরেই আত্মহত্যা করেছে সুমি আক্তার নামে এক গৃহবধূ (১৯)। তবে তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি করছে সুমির মা-বাবা। বৃহস্পতিবার কচুয়ার গোপালপুর ইউনিয়নের ফুলতলা গ্রামের ওই গৃহবধুর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য বাগেরহাট মর্গে পাঠিয়েছে থানা পুলিশ।
কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুল ইসলাম বলেছেন, প্রায় ৬ মাস আগে কচুয়া উপজেলার ধোপাখালী ইউনিয়নের ভাষা গ্রামের লালু সেখের মেয়ে সুমি আক্তারের সঙ্গে গোপালপুর ইউনিয়নের ফুলতলা গ্রামের আশ্বাব আলী মীরের ছেলে সোনা মীরের বিয়ে হয়। বুধবার বিকেল ৬টার দিকে নিজ ঘরের আড়ায় ঝোলানো সুমির মৃত্যুদেহ উদ্ধার করা হয়। মৃত্যুর কারণ জানতে লাশ ময়নাতদন্তে জন্য পাঠানো হয়েছে।
অপরদিকে, সুমির বাবা লালু সেখ বলেছেন, তার মেয়েকে প্রায়ই যৌতুকের জন্য মারধর করতো জামাই। মেয়েকে মারপিট করে হত্যা করে ঘরের আড়ার সাথে ওড়না দিয়ে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। এই বিষয়ে তিনি থানায় অভিযোগ করেছে বলে জানিয়েছে।
(ঊষার আলো- এম.এইচ)