UsharAlo logo
শনিবার, ১৮ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৪ঠা মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দাম বাড়ল পেঁয়াজের

ঊষার আলো রিপোর্ট
জানুয়ারি ১৮, ২০২৫ ১১:০৪ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে পেঁয়াজের দাম কেজিতে ১০-১৫ টাকা বেড়েছে।চট্টগ্রামের চাক্তাই-খাতুনগঞ্জে পেঁয়াজের সরবরাহ স্বাভাবিক রয়েছে। কিন্তু সিন্ডিকেটের কারণে শুল্ক-কর প্রত্যাহার করা হলেও দাম কমছে না। আমদানিকারকরা অতিরিক্ত দামে চাক্তাই-খাতুনগঞ্জের পাইকারদের পেঁয়াজ বিক্রি করছে। এ কারণে পাইকাররা খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছেও বেশি দামে বিক্রি করছে।

আমদানিকারকরা কোনো কারণ ছাড়াই পেঁয়াজের দাম বাড়িয়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে নগরীর খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ১০ থেকে ১৫ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। শুক্রবার দেশি পেঁয়াজ প্রতি কেজি মানভেদে ৬০ থেকে ৬৫ টাকায় এবং আমদানি করা পেঁয়াজ মানভেদে ৬৫ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। পাইকারি বাজারে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকার বেশি দামে। আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা দরে। পেঁয়াজের আড়তদার কামরুল ইসলাম জানান, বিভিন্ন দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি স্বাভাবিক থাকলেও আমদানিকারকরা পেঁয়াজের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। ফলে আড়তদারদের বেশি দামে পেঁয়াজ বিক্রি করতে হচ্ছে। দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ মোটামুটি স্বাভাবিক রয়েছে।

সবজির বাজার দর

চট্টগ্রামের কাঁচা বাজারগুলোতে কম দামে সবজি বিক্রি হচ্ছে। বাজারে মানভেদে প্রতি কেজি বেগুন ২০-২৫ টাকা, বাঁধাকপি ও ফুলকপি ২৫, শিম ৩০-৪০, বরবটি ৬০, মুলা ২০, শসা ৩৫-৪০ ও কচুর লতি ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কলার হালি ৩০, শালগম ৪০, গাজর ৩০, প্রতি কেজি পেঁপে ২৫-৩০, ঝিঙে-ধুন্দুল ৭০, টমেটো ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায় ও পাইকারিতে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। প্রতি কেজি পাবদা ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, তেলাপিয়া ২০০-২২০, চাষের শিং ৫০০ থেকে ৫৫০, আকারভেদে চাষের পাঙাশ ১৮০-২২০, ১ কেজি ওজনের রুই ২৫০-২৮০, বড় রুই ৩৫০-৪৫০। চাষের কই বিক্রি হচ্ছে ২৫০-৩০০ টাকা। আর আকারভেদে প্রতি কেজি কাতলা ৪০০ থেকে ৪৫০, কোরাল ৭০০ থেকে ৭৫০, ট্যাংরা ৫৫০ থেকে ৭০০ ও চিতল ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

ঊষার আলো-এসএ