ঊষার আলো ডেস্ক: বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, খুলনা মহানগর কমিটির নেতৃবৃন্দ শনিবার (০৬ আগস্ট) এক বিবৃতিতে বলেন, খানজাহান আলী থানা এলাকায় গত ৩০ জুলাই আফিল গেটে বালি ব্যবসায়ী শেখ রিহানের বালি চুরি করে হাতেনাতে ধরা পড়ে সাবেক লিটু মেম্বারের ছেলে ইঞ্জল এবং পুলিশে হস্তান্তরের পূর্বেই চোর ইঞ্জলকে তার বাবা লোকজন নিয়ে এসে জোরপূর্বক তাকে ছাড়িয়ে নিয়ে যায়।
তখন বালি ব্যবসায়ী শেখ রিহান থানায় যেয়ে মামলা দায়ের করে। পরবর্তীতে চোরপক্ষ ষড়যন্ত্রমূলকভাবে নিজেরা রেহাই পেতে ব্যবসায়ী শেখ রিহানের নামে পাল্টা কেস করে এবং একই সাথে ওয়ার্কার্স পার্টির খুলনা মহানগর কমিটির সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য ও খানজাহান আলী থানা কমিটির সম্পাদক শ্রমিকনেতা কমরেড আব্দুস সাত্তার মোল্লার নাম সম্পৃক্ত করে।
নেতৃবৃন্দ বলেন, কমরেড আব্দুস সাত্তার মোল্লার ভাবমূর্তি ও সুনাম নষ্ট করার জন্যই ষড়যন্ত্রমূলক এই মিথ্যা ও হয়রাণি মামলা করা হয়েছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে নিরপেক্ষ তদন্তপূর্বক দায়ী ব্যক্তিকে চিহ্নিত করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং কমরেড আব্দুস সাত্তার মোল্লার নামে মিথ্যা-হয়রাণি মামলা প্রত্যাহার এবং অব্যাহতি প্রদানের জোর দাবী করছি।
বিবৃতিদাতারা হলেন, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি খুলনা মহানগর সভাপতি কমরেড শেখ মফিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক কমরেড এস এম ফারুখ-উল ইসলাম, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য কমরেড মনির আহমেদ, কমরেড কমরেড খলিলুর রহমান, কমরেড নারায়ণ সাহা, কমরেড আমিরুল ইসলাম, নির্বাহী সদস্য কমরেড মনিরুজ্জামান, কমরেড কৌশিক দে বাপী, কমরেড মোঃ আলাউদ্দিন, কমরেড মনির হোসেন, কমরেড বাবুল আখতার, কমরেড আরিফুর রহমান বিপ্লব, কমরেড অজয় দে, কমরেড এড. কামরুল হোসেন জোয়ার্দ্দার, কমরেড হাফিজুর রহমান, কমরেড ফারুক মাস্টার, কমরেড সাইদুল ইসলাম ও কমরেড কৃষ্ণ কান্তি ঘোষ।
(ঊষার আলো-এফএসপি)