ঊষার আলো ডেস্ক : ভূমিকম্প ধস প্লাবন বা যুদ্ধ-বিগ্রহ, এমনকি অগ্নিকাণ্ডে ভষ্মিভুত হলেও চিরতরে হারাবে না পুরাকীর্তি বা ঐতিহ্যস্থাপনার মতো স্থাপত্য-ইতিহাসের অমূল্য উপাদান। চাইলে তা ফিরিয়ে আনা যাবে, পুনঃনির্মাণ করা যাবে প্রকৃত আদলে। এমনই এক প্রযুক্তি শিক্ষার ওপর চারদিনব্যাপী কর্মশালা ১২ ডিসেম্বর (সোমবার) শেষ হলো খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে।
বিশ্বব্যাপী পুরাকীর্তি ও ঐতিহ্য স্থাপনা ডিজিটালি সংরক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান সাইআর্ক (Cyark) এর সাথে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য ডিসিপ্লিন ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
‘থ্রিডি ডকুমেন্টেশন অব কালচারাল হেরিটেজ’ শীর্ষক কর্মশালার প্রথম পর্যায়ে বাগেরহাটের দুটি পুরাকীর্তি (জিন্দাপীরের মাজার ও রণবিজয়পুর মসজিদ) পরিদর্শন, বিভিন্ন চিত্র ও তথ্য-তত্ত্ব সংগ্রহের পর তার ত্রিমাত্রিক মডেলিং করা হয়। আজ কর্মশালার শেষ অধিবেশনে এ বিষয়টি উপস্থাপন করা হয়। সেখানে স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের চতুর্থ এবং পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থীরা পারদর্শীতার সাথে বিষয়টি তৈরির সক্ষমতা প্রদর্শন করেন। কর্মশালার রিসোর্স পার্সন সাইআর্ক এর প্রোগ্রাম এন্ড ডেভেলপমেন্টের পরিচালক কেসি হাদিক (Kacey Hadick), প্রোডাকশন ম্যানেজার আভিদান ফার্নান্ডেজ (Avidan Fernandez) এবং প্রজেক্ট ম্যানেজার ড. হাফিজুর রহমান উপস্থিত থেকে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেন। তারা স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থীদের কুশলতার প্রশংসা করেন।
কর্মশালায় বলা হয়, বিশ্বে দুর্যোগ দুর্বিপাকে বা যুদ্ধ-বিগ্রহে হাজার হাজার বছরের পুরার্কীতি ও ঐতিহ্যস্থাপনা হারিয়ে গেছে। বিস্মৃত হয়ে গেছে ইতিহাসের অমূল্য উপাদান। যা আর কখনও মানবজাতির সামনে আসবে না। তবে ত্রিমাত্রিক মডেলিংয়ের মাধ্যমে কল্পনা বা স্মৃতি থেকে অনেক কিছুর ধারণা উপস্থাপন করা গেলেও প্রকৃত চিত্র পাওয়া যায় না। তাই সে গুরুত্ব অনুধাবন করে সাইআর্ক বিশ্বব্যাপী উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা কর্মের সাথে বিষয়টি যুক্ত করতে চাইছে। এরই মধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বহুসংখ্যক বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে কাজ করার সুযোগ লাভ করেছে এ প্রতিষ্ঠানটি। এমনকি জাতিসংঘের সাথেও তারা কাজ করছে। বাংলাদেশে দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে এ পর্যায়ে তারা কাজ করছে। তারই একটি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য ডিসিপ্লিন। কারিকুলা বা গবেষণা কার্যক্রমের সাথে যুক্ত হতে পারে বিষয়টি। এর ফলে খুলনাঞ্চল বা দেশের বিভিন্ন পুরাকীর্তি বা ঐতিহ্য স্থাপনার ত্রিমাত্রিক মডেলিং করে তা ডকুমেন্টেশন করা যাবে।
কর্মশালার টিম লিডার-২ স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের প্রফেসর ড. খো. মাহফুজ উদ দারাইন, টিম লিডার-১ একই ডিসিপ্লিনের সহযোগী অধ্যাপক ড. এ.টি.এম. মাসুদ রেজা এবং সংশ্লিষ্ট ডিসিপ্লিনের শিক্ষকবৃন্দ কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন।
‘থ্রিডি ডকুমেন্টেশন অব কালচারাল হেরিটেজ’ শীর্ষক কর্মশালার প্রথম পর্যায়ে বাগেরহাটের দুটি পুরাকীর্তি (জিন্দাপীরের মাজার ও রণবিজয়পুর মসজিদ) পরিদর্শন, বিভিন্ন চিত্র ও তথ্য-তত্ত্ব সংগ্রহের পর তার ত্রিমাত্রিক মডেলিং করা হয়। আজ কর্মশালার শেষ অধিবেশনে এ বিষয়টি উপস্থাপন করা হয়। সেখানে স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের চতুর্থ এবং পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থীরা পারদর্শীতার সাথে বিষয়টি তৈরির সক্ষমতা প্রদর্শন করেন। কর্মশালার রিসোর্স পার্সন সাইআর্ক এর প্রোগ্রাম এন্ড ডেভেলপমেন্টের পরিচালক কেসি হাদিক (Kacey Hadick), প্রোডাকশন ম্যানেজার আভিদান ফার্নান্ডেজ (Avidan Fernandez) এবং প্রজেক্ট ম্যানেজার ড. হাফিজুর রহমান উপস্থিত থেকে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেন। তারা স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থীদের কুশলতার প্রশংসা করেন।
কর্মশালায় বলা হয়, বিশ্বে দুর্যোগ দুর্বিপাকে বা যুদ্ধ-বিগ্রহে হাজার হাজার বছরের পুরার্কীতি ও ঐতিহ্যস্থাপনা হারিয়ে গেছে। বিস্মৃত হয়ে গেছে ইতিহাসের অমূল্য উপাদান। যা আর কখনও মানবজাতির সামনে আসবে না। তবে ত্রিমাত্রিক মডেলিংয়ের মাধ্যমে কল্পনা বা স্মৃতি থেকে অনেক কিছুর ধারণা উপস্থাপন করা গেলেও প্রকৃত চিত্র পাওয়া যায় না। তাই সে গুরুত্ব অনুধাবন করে সাইআর্ক বিশ্বব্যাপী উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা কর্মের সাথে বিষয়টি যুক্ত করতে চাইছে। এরই মধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বহুসংখ্যক বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে কাজ করার সুযোগ লাভ করেছে এ প্রতিষ্ঠানটি। এমনকি জাতিসংঘের সাথেও তারা কাজ করছে। বাংলাদেশে দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে এ পর্যায়ে তারা কাজ করছে। তারই একটি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য ডিসিপ্লিন। কারিকুলা বা গবেষণা কার্যক্রমের সাথে যুক্ত হতে পারে বিষয়টি। এর ফলে খুলনাঞ্চল বা দেশের বিভিন্ন পুরাকীর্তি বা ঐতিহ্য স্থাপনার ত্রিমাত্রিক মডেলিং করে তা ডকুমেন্টেশন করা যাবে।
কর্মশালার টিম লিডার-২ স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের প্রফেসর ড. খো. মাহফুজ উদ দারাইন, টিম লিডার-১ একই ডিসিপ্লিনের সহযোগী অধ্যাপক ড. এ.টি.এম. মাসুদ রেজা এবং সংশ্লিষ্ট ডিসিপ্লিনের শিক্ষকবৃন্দ কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন।