UsharAlo logo
শনিবার, ১৮ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৪ঠা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খুবিতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে গবেষণা সুবিধা এবং শিক্ষার্থীদের ইন্টার্নশিপের সুযোগ সৃষ্টি

ঊষার আলো ডেস্ক
ডিসেম্বর ২৬, ২০২৩ ৭:৩৯ অপরাহ্ণ
Link Copied!

খুবির সাথে আরণ্যক ফাউন্ডেশনের এমওইউ স্বাক্ষরিত

সুন্দরবন, জলবায়ু, ম্যানগ্রোভ, ইকোসিস্টেমসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে গবেষণা সুবিধা এবং শিক্ষার্থীদের ইন্টারশিপের সুযোগ সৃষ্টিতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে আরণ্যক ফাউন্ডেশনের এক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ট্রেজারার প্রফেসর অমিত রায় চৌধুরী ও আরণ্যক ফাউন্ডেশনের পক্ষে চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এ. জেড. এম মঞ্জুর রশীদ এমওইউতে স্বাক্ষর করেন। এমওইউ স্বাক্ষর শেষে তা উভয়পক্ষের নিকট হস্তান্তর করা হয়।

আজ ২৬ ডিসেম্বর (মঙ্গলবার) দুপুরে এমওইউ স্বাক্ষর উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন। এ সময় সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তিনি বলেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এবং আরণ্যক ফাউন্ডেশন স্বাক্ষরিত এমওইউ প্রাতিষ্ঠানিক সহযোগিতার মাধ্যমে যৌথ গবেষণা ও প্রকাশনা, ইন্টার্নশিপ এবং প্রশিক্ষণের সুযোগ, গবেষণার জন্য অনুদান সংগ্রহ এবং অন্যান্য একাডেমিক কার্যক্রমের প্রচার করবে, যার মাধ্যমে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক, শিক্ষার্থীসহ উভয় পক্ষ উপকৃত হবেন। তিনি এই এমওইউ স্বাক্ষরের জন্য আরণ্যক ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। পরে তিনি আরণ্যক ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যানকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোগ্রাম খচিত ক্রেস্ট উপহার দেন।

এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস এবং আরণ্যক ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক রকিবুল হাসান মুকুলসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

স্বাক্ষরিত এমওইউতে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ, বন্যপ্রাণী, ইকো-ট্যুরিজম অনুশীলন এবং ইকোসিস্টেম পরিষেবাগুলির সমস্যা সমাধানের জন্য একসাথে কাজ করার সুযোগ অন্বেষণ, সুন্দরবনের বাস্তুতন্ত্রের উপর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়নে সহযোগিতা, গুরুত্বপূর্ণ প্রোগ্রাম, অধ্যয়ন, প্রকাশনা বাস্তবায়নে পারস্পরিক সহযোগিতা, ম্যানগ্রোভ এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক ইকোসিস্টেম সম্পর্কিত গবেষণার জন্য খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা সুবিধা এবং সক্ষমতা উন্নত করতে সহযোগিতা, আরণ্যক ফাউন্ডেশন এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে গবেষক ও বিশেষজ্ঞদের আদান-প্রদানের প্রচার, সম্ভাব্য সহযোগিতার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের জন্য ইন্টার্নশিপের সুযোগ সৃষ্টি, জীববৈচিত্র্য এবং পরিবেশ সংরক্ষণ সম্পর্কিত যৌথ কর্মশালা, সেমিনার এবং প্রশিক্ষণ সেশন স্থাপন ইত্যাদি বিষয় উল্লেখ রয়েছে।