ঊষার আলো ডেস্ক : খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন বলেছেন শিক্ষা ও গবেষণায় উৎকর্ষ অর্জনে অ্যালামনাইদের পেশাগত অভিজ্ঞতা কাজে লাগানো হবে। গ্রাজুয়েটদের নিকট থেকে বিভিন্ন ধরনের ফিডব্যাক পেলে তার মাধ্যমে নতুন নতুন বিষয় পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্তিও করা যায়। এর ফলে শিক্ষার্থীরা পেশাগত বাস্তব ক্ষেত্রে পরিবর্তন সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান লাভ করতে পারে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাকার্যক্রমের সূচনার পর স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের গ্রাজুয়েটরা দেশে-বিদেশে তাদের দক্ষতা ও পেশাগত সুনামের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়কে অনন্য উচ্চতায় স্থাপন করেছেন বলে তিনি উল্লেখ করেন।
২৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৭টায় স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের প্রথম পর্যায়ের গ্রাজুয়েটদের সৌজন্য সাক্ষাতকালে তিনি এ কথা বলেন। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশ্বমানের পর্যায়ে নিয়ে যেতে ওবিই কারিকুলা প্রণয়ন ও তা অনুসরণের প্রস্তুতি, গবেষণায় বরাদ্দ বৃদ্ধিসহ গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপও তিনি ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন এখন আমাদের প্রয়োজন ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমি কোলাবরেশন জোরদার। এ ক্ষেত্রে গ্রাজুয়েটরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনায় গ্রাজুয়েটদের অংশগ্রহণের লক্ষ্যে সিনেটে গ্রাজুয়েট প্রতিনিধি নির্বাচনসহ বিভিন্ন উদ্যোগের কথাও তুলে ধরেন। স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের প্রথম পর্যায়ের গ্রাজুয়েটরা তাদের পেশাগত অবস্থান ও অভিজ্ঞতা ব্যক্ত করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কল্যাণে কাজ করার আগ্রহ ও প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
এ সময় স্থাপত্য ডিসিপ্লিন প্রধান প্রফেসর ড. শেখ সিরাজুল হাকিম, ডিসিপ্লিনের সহযোগী অধ্যাপক ড. এ টি এম মাসুদ রেজা ও মোঃ শেখ মারুফ হোসেনসহ প্রথম কয়েকটি ব্যাচের কয়েকজন গ্রাজুয়েট উপস্থিত ছিলেন।