ঊষার আলো ডেস্ক : খুলনাসহ পার্শবর্তী ১১/১২ জেলার মানুষ চিকিৎসা সেবা নিতে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আসায় এক দিকে প্রতি দিন রোগী বাড়ার কারনে হাসপাতালের বারান্দায় জানালার গায়ে সিড়ির পাশে রোগী ও রোগীর স্বজনের কারনে চলাচল করা সাধারন মানুষ তো দুরে থাক ডাক্তার-নার্সসহ হাসপাতালের কর্মকর্তা কর্মচারিদের চলাচল দারুন ভাবে ব্যহত হয়। চিকিৎসা সেবা ব্যহত হয় রুগির জরুরি ঔষধ, খাবার, গ্যাস,পানি ,ট্রলি আনা নেয়া করা অনেক সময় বাধাগ্রস্ত হয় এতে অনেক অসুবিধা হয়। হাসপাতালটি চালু হয়েছিল ২৫০ বেড নিয়ে। এখন ঐ নামে পরিচিত পরে এটি ৫০০ বেডে রুপান্তরিত হলে ও সংকট রয়ে গেছে। যা দিন দিন মানুষ বাড়ার সাথে সাথে রুগিও বেড়েই চলায় একদিকে ডাক্তার নার্স কর্মকর্তা কর্মচারিকে হিম সিম খেতে হয় অন্য দিকে বেড না পেয়ে রুগি ও তার স্বজন ক্ষোভ প্রকাশ করায় দাবি উঠেছে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালকে ১০০০ বেডে উর্নীত করার জন্য।
শুক্রবার (১১ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৩টায় বৃহত্তর আমরা খুলনাবাসীর কার্যালয়ে সংগঠনের সভাপতি ডা. মো. নাসির উদ্দিন এর সভাপতিত্বে এবং সাধারন সম্পাদক এস এম মাহাবুবুর রহমান খোকন এর পরিচালনায় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বক্তারা এ দাবি জানান।
সভায় উপস্থিত ছিলেন শেখ হেমায়েতুল ইসলাম, মাজেদা খাতুন, ডা. সৈয়দ মোসাদ্দেক হোসেন বাবলু, ডা. আ. সালাম, শেখ হেদায়েত হোসেন হেদু. জি এম মহিউদ্দিন, কামরুল ইসলাম কামু, নিয়াজ আহমেদ তুহিন, মুন্সি আহমেদ হোসেন, মনির মাহমুদ খোকন, শেখ মোহাম্মাদ আলি, এম এ জলিল. কামরুল ইসলাম ভুট্রো, কাওসারি জাহান মঞ্জু, সাংগাঠনিক সম্পাদক মো. শাকিল আহমেদ রাজা. আ. রাজ্জাক, শেখ শহিদুল ইসলাম. ক্বারী শরীফ মিজানুর রহমান, কবিতা আহমেদ, আলহাজ্ব তাহেরুল আলম, শফিকুল ইসলাম অভি, জিসান. ইকবাল হোসেন তোহা, রফিকুজ্জামান, জাকির হোসেন, রুহুল কুদ্দুস, সাজ্জাদ হোসেন, মুন্নাফ, আনিসুর রহমান, আলমগির, কামরুল, আরিফ, আলাউদ্দিন, মনির, মাসুদ রানা, আবু বক্কার, আজমল প্রমুখ।