ঊষার আলো ডেস্ক : গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা ও মানুষের কল্যাণে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী আজীবন কাজ করে গেছেন। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী পাকিস্তানের সামরিক স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রকামী মানুষের আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর থেকে তিনি মুসলিম লীগ সরকারের একনায়কতন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী ভুমিকা পালন করেছিলেন। তিনি ছিলেন একজন দক্ষ এবং দুরদর্শী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। ৫২র ভাষা আন্দোলনের পর বাঙ্গালীর জাতীয়তাবাদী চেতনার উন্মেষের জন্য তিনি নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। জাতি এই মহান নেতার অবদান চিরদিন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ রাখবে।
সোমবার (০৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় খুলনা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৫৯তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে সভাপতির বক্তব্যকালে একথা বলেন খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও খুলনা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা শেখ হারুনুর রশীদ।
খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিশিষ্ট আইনজীবী এ্যাড. সুজিত অধিকারীর সঞ্চালনায় আয়োজিত আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রফিকুর রহমান রিপন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সরফুদ্দিন বিশ্বাস বাচ্চু, মোঃ কামরুজ্জামান জামাল, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক কাজী শামীম আহসান, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক হালিমা ইসলাম, শ্রম সম্পাদক মোজাফ্ফার মোল্যা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম লাবু, উপ-প্রচার সম্পাদক খাইরুল আলম, উপ-দফতর সাইয়েদুজ্জামান স¤্রাট, সদস্য পাপিয়া সরোয়ার শিউলি, আজগর বিশ্বাস তারা, ফ ম সালাম, জাহাঙ্গীর হোসেন মুকুল, সরদার আবুল কাসেম ডাবলু, যুবনেতা অজিত বিশ্বাস, দেবদুলাল বাড়ৈ বাপ্পি, পারভেজ হাওলাদার, মোঃ ইমরান হোসেন, মাহাফুজুর রহমান সোহাগ, বিধান চন্দ্র রায়, শিউলি বিশ্বাস, জিল্লুর রহমান ডলার, তালিউর রহমান সানি, কবির আহমেদ মনা, রাফেল হোসেন বাবু, তাপস জোয়াদ্দার, মোঃ আলামিন এহসান, তানভীর রহমান আকাশ, মৃণাল কান্তি বাছাড়, মোঃ আশিকুজ্জামান তানভীর, কবিরুল ইসলাম, শেখ রাসেল, পলাশ রায়, লিখন আহমেদ, রুবেল হোসেন, আবিদ হাসান ফাহিম, হৃদয়, আরিফ আহমেদ জয় প্রমুখ।