ঊষার আলো প্রতিবেদক : খালিশপুর থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি এ্যাড. ফজলে হালিম লিটনের ওপর হামলার ঘটনা নিয়ে পুলিশ সরকারি দলের এজেন্ডা বাস্তবায়নে মরিয়া হয়ে উঠেছে। সারাদেশে বিএনপিসহ বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা-মামলার প্রতিবাদে নেতা-কর্মীরা যখন রাজপথে সক্রিয় ঠিক সেই মূহুর্তে খুলনার ঐক্যবদ্ধ বিএনপিকে বিভক্ত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত একটি চক্র। আর তদেরই হয়েই পুলিশ প্রশাসনের ভেতর লুকিয়ে থাকা আওয়ামী লীগের এজেন্টরা বিএনপির নেতা-কর্মীদের মিথ্যা মামলায় গ্রেফতারে মাঠে নেমেছে। যার অংশ হিসেবে খালিশপুর থানা যুবদল নেতা নাজমুল হোসেন বাবু ও আরিফুর রহমান আরিফকে গ্রেফতার করেছে।
শনিবার (১৪ মে) দুপুর ১২টায় বিএনপি কার্যালয়ে এড. ফজলে হালিম লিটনের ওপর হামলার প্রতিবাদে, প্রকৃত আসামীদের গ্রেফতারের দবিতে ও যুবদলের দুই নেতাকে হয়রানিমুলকভাবে গ্রেফতারের প্রতিবাদ ও নি:শর্ত মুক্তির দাবিতে খুলনা মহানগর বিএনপি আয়োজিত প্রেসব্রিফিং-এ আহবায়ক এড. শফিকুল আলম মনা এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, ফজলে হালিম লিটন বিএনপির দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত নেতা। তার ওপর ন্যাক্কারজনক হামলার ঘটনায় মহানগর বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। কিন্তু প্রকৃত দোষিদের গ্রেফতার না করে উল্টো বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের হয়রানি করছে পুলিশ। সারাদেশে যেভাবে পুলিশ প্রশাসন উধোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপিয়ে বিএনপি নেতাকর্মীদের একের পর এক মামলা দিয়ে হয়রানি করছে। একইভাবে খুলনার পুলিশ প্রশাসনও হয়রানি করছে। নেতৃবৃন্দ পুলিশের অতিউৎসাহি কর্মকান্ড থেকে বিরত থেকে লিটনের ওপর হামলার সাথে জড়িত প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন। একই সাথে গ্রেফতারকৃত যুবদলের দুই নেতাকে হয়রানিমুলক মামলা থেকে নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানিয়েছেন।
প্রেসব্রিফিং এ উপস্থিত ছিলেন, মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিন, জেলা সদস্য সচিব মনিরুল হাসান বাপ্পি, স.ম. আব্দুর রহমান, আজিজুল হাসান দুলু, শের আলম সান্টু, চৌধুরী শফিকুল ইসলাম হোসেন, একরামুল হক হেলাল, শেখ সাদী, চৌধুরী হাসানুর রশিদ মিরাজ, শাহিনুল ইসলাম পাখি, মুর্শিদ কামাল, বিপ্লবুর রহমান কুদ্দুস, তারিকুল ইসলাম তারেক, খন্দকার হাসিনুল ইসলাম নিক, মিজানুর রহমান মিলটন, আব্দুল আজিজ