ঊষার আলো প্রতিবেদক : খুলনার দিঘলিয়া উপজেলায় বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংঘর্ষের জের ধরে মামলা দায়ের করা হয়েছে। শুক্রবার (২৬ আগস্ট) উপজেলার দিঘলিয়া সদর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শেখ আনসার আলী বাদী হয়ে দিঘলিয়া থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
মামলায় বিএনপির জেলা, উপজেলা, ছাত্রদল ও যুবদলের ৮৬ জনের নাম উল্লেখপূর্বক আরও অজ্ঞাত পরিচয়ের ৮০/৯০ জনকে আসামি করা হয়েছে। এর মধ্যে ৫ জনকে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাতে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আহসান উল্লাহ চৌধুরী।
মামলার উল্লেখযোগ্য আসামীরা হচ্ছেন, জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ও উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম সাইফুর রহমান মিন্টু, উপজেলা যুব দলের আহবায়ক কুদরত এলাহী স্পিকার, উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক মনিরুল গাজী, বাবু গাজী, সাজ্জাদ হোসেন, আব্দুল্লাহ আল মামুন নিপু, রাসেল আহমেদ, জিয়া উদ্দিন কাকন, এড. মোশারেফ হোসেন, জিনিয়াস, তৈয়ব মোল্লা, খান আরিফুল ইসলাম, ঝলক রায়হান, মেজবাহউদ্দিন, আব্দুল জব্বার, জিন্নাত, রাজন, রোকন, মোহাম্মদ আলী মিন্টু, আনোয়ার মোল্লা, মোঃ ইমন, পল্টু শেখ, মোহাম্মদ আলী, মোঃ মহিদুল, মোঃ আসাদ, জাকির হোসেন, প্রিন্স, তৈয়েব আলী, মিশার মোল্লা, মিঠুন মোল্লা, জাকির খান, আমির বিশ্বাস, মুক্তি শেখ, ববি শেখ, তায়েস শেখ, মকিম মোল্লা, রাশেদ মোড়ল, সাঈদ, শাহীন, রুবেল তালুকদার, হাফিজ, তরিকুল, জাহিদুল, নজরুল, বাসা গাজী, মুসা, মামুন, লাল্টু, বিল্লাল মোল্লা, বাদশা গাজী, পলাশ মোল্লা, তবি মোল্লা, হুমায় শেখ, জামিল মোল্লা, মফিজ মোল্লা, বাবুল শেখ, রুবেল, আফজাল, রেজাউল, হেকমত, হাকীম, আজিবর, আমির আলী মিয়া, ইজায়, হেমায়েত চৌধুরী, আব্দুস সাত্তার, আব্দুস সালাম, বাবু, শেখ লিটন, আল-আমিন, হেদায়েত, ফারুক খন্দকার, লিটন, জিয়া, হান্নান শেখ, সোহেল শেখ, করিম সর্দার, রাকিব মোল্লা, মোঃ মঈদ, আমীর, আরিফুল ও ইমরান হোসেন।
এজাহারে উল্লেখ করা হয়, বিএনপির সমাবেশ থেকে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের উপর হামলা ও ভাংচুর করা হয়। ভাংচুরে ১০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়। এসময় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোল্লা ফিরোজ হোসেন, উপজেলা ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ সোহেল সর্দার, উপজেলা যুবলীগ সভাপতি শেখ মনিরুল ইসলামসহ কয়েকজন আহত হয়।