UsharAlo logo
বৃহস্পতিবার, ২৫শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১২ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফরমায়েশি আদালতের রায় জনগন মানেনা : খুলনা বিএনপি 

koushikkln
নভেম্বর ৩, ২০২২ ১০:১০ অপরাহ্ণ
Link Copied!

ঊষার আলো ডেস্ক : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার সহধর্মীনি ডাঃ জোবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার (০৩ নভেম্বর) দুপুরে খুলনায় বিশাল বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়েছে।

খুলনা প্রেসক্লাব থেকে মিছিলটি শুরুর পর পিকচার প্যালেস, ডাকবাংলো, ফেরীঘাট মোড়, থানার মোড় হয়ে দলীয় কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়।

দলীয় কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত পথসভায় বিএনপি নেতারা প্রতিহিংসার রাজনীতির সাজানো পাতানো মামলায় ফরমায়েশি রায়ে দেশনায়ক তারেক রহমান এবং তার স্ত্রী জোবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।

বলেন, ফরমায়েশি আদালতের দেয়া রায়কে খুলনার মানুষ বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে প্রত্যাখ্যান করছে। রণাঙ্গণের বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং সাবেক সফল প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রাজনীতির উত্তরাধিকার তারেক রহমান আগামীর বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেবেন। তার রাজনীতির মেধা, প্রজ্ঞা ও দূরদর্শীতা আজ প্রমাণিত। অপরদিকে ডাঃ জোবাইদা রহমান একজন মেধাবী শিক্ষাবীদ ও চিকিৎসক। শুধু দেশেই নয়, বিদেশেও যে কোন পরীক্ষায় তিনি সেরা সাফল্য দেখিয়েছেন। প্রতিহিংসার কারণে সরকারের আজ্ঞাবহ আদালত এ রায় দিয়েছে। বাংলাদেশের মানুষ এ রায় মানেনা।

বক্তারা বলেন, সরকারের বিদায় ঘন্টা বাজছে। বেসামাল হয়ে তারা ভুল সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। নিজেদের রক্ষা করতে চাইলে অবিলম্বে তত্ত্ববধায় সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের আহবান জানিয়ে বলেন, ভোট ও মতপ্রকাশের অধিকার হারানো মানুষ হয়তো আপনাদেরকে ক্ষমা করলেও করতে পারে। কিন্ত অবৈধভাবে গায়ের জোরে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চাইলে রক্ষা পাবেননা।

পথসভায় সভাপতিত্ব করেন মহানগর বিএনপির আহবায়ক শফিকুল আলম মনা। বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, মহানগর বিএনপির সম্মানিত সদস্য আলহাজ রকিবুল ইসলাম বকুল, জেলা বিএনপির আহবায়ক আমীর এজাজ খান, মহানগর সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিন, জেলা সদস্য সচিব মনিরুল হাসান বাপ্পী, মোঃ তারিকুল ইসলাম জহীর, আবু হোসেন বাবু প্রমুখ।

কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন স ম আব্দুর রহমান, খান জুলফিকার আলী জুলু, সাইফুর রহমান মিন্টু, এস এ রহমান বাবুল, এ্যাড. নুরুল হাসান রুবা, আব্দুর রকিব মল্লিক, শের আলম সান্টু, মোস্তফা উল বারী লাভলু, আবুল কালাম জিয়া, মোল্লা মোশারফ হোসেন মফিজ, বদরুল আনাম খান, অধ্যাপক মনিরুল হক বাবুল, শেখ তৈযেবুর রহমান, চৌধুরী শফিকুল ইসলাম হোসেন, শামীম কবির, একরামুল হক হেলাল, আশরাফুল আলম খান নান্নু, মাসুদ পারভেজ বাবু, শামসুল আলম পিন্টু, শেখ সাদী, মেজবাউল আলম, হাসানুর রশিদ চৌধুরী মিরাজ, এনামুল হক সজল, শেখ জাহিদুল ইসলাম, আব্দুর রাজ্জাক, ডাঃ আব্দুল মজিদ, খায়রুল ইসলাম খান জনি, বেগ তানভিরুল আযম, শাহিনুল ইসলাম পাখী, রোবায়েত হোসেন বাবু, শাকিল আহমেদ দিলু, আরিফ ইমতিয়াজ খান তুহিন, ইলিয়াস মল্লিক, বিপ্লবুর রহমান কুদ্দুস, হাফিজুর রহমান, আনিসুর রহমান, সৈয়দ সাজ্জাদ আহসান পরাগ, সুলতান মাহমুদ, মনিরুজ্জামান লেলিন, কাজী মিজানুর রহমান, এহতেশামুল হক শাওন, এ্যাড. তৌহিদুর রহমান চৌধুরী তুষার, এস এম মুর্শিদুর রহমান লিটন, একরামুল কবির মিল্টন, নাজমুস সাকির পিন্টু, মোঃ ইকবাল শরীফ, নাজিরউদ্দিন নান্নু, হাসানউল্লাহ বুলবুল, আরিফুর রহমান, খন্দকার ফারুক হোসেন, এ্যাড. মোহাম্মদ আলী বাবু, শেখ জামালউদ্দিন, সরোয়ার হোসেন, আবু সাঈদ হাওলাদার আব্বাস, রফিকুল ইসলাম বাবু, গাজী আফসারউদ্দিন, রুম্মান আযম, নাসির খান, সাইদুজ্জামান খান, আলমগীর হোসেন, হাসনাত রিজভী মার্শাল, রাহাত আলী লাচ্চু, মনির হাসান টিটু, কাজী শাহনেওয়াজ নীরু, আব্দুর রহমান ডিনো, আবুল বাশার, নুরুল আমিন বাবুল, নাজমুল হুদা চৌধুরী সাগর, ফারুক হোসেন হিল্টন, গাজী আব্দুল হালিম, দিদারুল হোসেন, তারিকুল ইসলাম, হেলাল হোসেন, জাফরী নেওয়াজ চন্দন, মোঃ জাহিদুল হোসেন জাহিদ, শামসুল বারিক পান্না, মিজানুর রহমান মিলটন, শফিকুল ইসলাম শফি, আলী আক্কাস, ফারুক হোসেন, যুবদলের ইবাদুল হক রুবায়েত, আব্দুল আজিজ সুমন, স্বেচ্ছাসেবক দলের আতাউর রহমান রুনু, শফিকুল ইসলাম শাহিন, জাকির হোসেন, ইউসুফ মোল্লা, মহিলা দলের এ্যাড. কানিজ ফাতেমা আমিন, সেতারা সুলতানা, আনজিরা খাতুন, নিঘাত সীমা, শাহনাজ সরোয়ার, শামসুন নাহার লিপি, ছাত্রদলের ইসতিয়াক আহমেদ ইস্তি, গোলাম মোস্তফা তুহিন, মোঃ তাজিম বিশ^াস, শ্রমিক দলের উজ্জল কুমার সাহা, খান ইসমাইল হোসেন, কৃষক দলের আক্তারুজ্জামান তালুকদার সজীব, শেখ আদনান ইসলাম দীপ, শেখ আবু সাঈদ, জাসাসের ইঞ্জিনিয়ার নুর ইসলাম বাচ্চু, এম এ জলিল, মোঃ আশরাফুল ইসলাম, তাঁতী দলের আবু সাঈদ শেখ প্রমুখ।