ঊষার আলো প্রতিবেদক : সোমবার (০৬ ডিসেম্বর) বেলা ১২টায় খুলনা জেলা ও মহানগর জাতীয় পার্টির উদ্যোগে খুলনা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবিধান সংরক্ষণ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা জাপার সভাপতি ও কেন্দ্রীয় জাপার ভাইস চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম মধু। প্রধান অতিথি ছিলেন জাপার অতিরিক্ত মহাসচিব ও বিভাগীয় কমিটির আহবায়ক সাহিদুর রহমান টেপা, বিশেষ অতিথি ছিলেন জাপা চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা নাজনীন সুলতানা ও এড. জহুরুল হক জহির, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক এসএম আল জুবায়ের, কৃষক পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান হাফেজ মুফতি ফিরোজ শাহ, জেলা যুবসংহতির সাঃ সম্পাদক এস এম এরশাদুজ্জামান ডলার । জেলা জাপার সেক্রেটারি এম হাদিউজ্জামান, মহানগর কমিটির ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব এম এ আল মামুন ও দৌলতপুর থানা জাপার আহবায়ক আশরাফুল ইসলাম সেলিমের পরিচালনায় সভায় বক্তৃতা করেন জাপা নেতা হুমায়ুন কবির শাওন, মহানগর জাপার ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক এড. মাহাতাব উদ্দীন, ইসমাইল খান টিপু, মোস্তফা কামাল জাহাঙ্গীর, মোস্তফা শফিকুল ইসলাম ঢালী, ওয়াদুদ মোড়ল, শাহ লায়েক উল্লাহ, তোবারেক হোসেন তপু, শেখ সাদি, তৈমুর হোসেন শাহীন, আঃ রাজ্জাক হাওলাদার, প্রিন্স হোসেন কালু, দিলরুবা, কালা চান, নজরুল ইসলাম আজাদ, এজাজ আহমেদ, রাসেল হোসেন, শাহাবুদ্দিন আহমেদ, আনিসুর রহমান, আঃ রব, মাসুদ হোসেন, প্রমূখ। সভায় র্ভাচ্যুয়াল মিটিং-এ অংশ নেন জাপা চেয়ারম্যান জিএম গোলাম মোহাম্মদ কাদের ও মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু।
বক্তারা বলেন, আওয়ামী লীগ-বিএনপি মুদ্রার এপিট-ওপিট। তারা আজ জণগণের কাজে মহাসৈরাচার হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। তারা গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে। তাদের মধ্যে গণতন্ত্র চর্চা করতে দেখা যায় না। তারা আজ দেশে হত্যা, লুট, ধর্ষণের রাজস্ব কায়েম করেছে। এ জন্য জনগণ এদের হাত থেকে বাঁচতে বিকল্প এরশাদের শাসন আমল চায়। বক্তারা আরো বলেন, দু’ দল দেশের জন্য ক্ষতিকারক আর এরশাদ ছিল এ দেশের উন্নয়নের রূপকার। ৩০ বছর ধরে অপেক্ষা করেছেন. আরো একটু অপেক্ষা করুণ। ক্ষমতা অতি সন্নিকটে। এ জন্য তৃণমূল শক্তিশালী করতে হবে। তৃণমুলের নেতারা এক একজন জাপার চেয়ারম্যান। নেতৃবৃন্দ দলকে সুসংগঠিত করার আহবান জানান। অনুষ্ঠান চলাকালে ৩১নং ওয়ার্ড থেকে আঃ জব্বারের ও কামরুল ইসলাম হিরনের নেতৃত্বে বেশ কয়েকজন জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেন।