ঊষার আলো ডেস্ক : সদ্য স্বাধীন সার্বভৌম্য বাংলাদেশে সেদিন কিছু বহুরূপী দোসর ঢুকে পড়েছিল। পরে তারা রূপ পাল্টিয়ে বঙ্গবন্ধুর মন জয় করেছিল যার কারনে দেশে ১৫ আগস্টের মত কালদিন দেখতে হয়েছিল। তেমনি বর্তমান সময়েও ৭৫ এর দোসদের রক্তের উত্তোরাধিকারী কিছু কুলাঙ্গার দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য ষড়যন্ত্র ও বিভিন্ন অচেষ্টা করে চলেছে। আগস্ট মাস আসলে ষড়যন্ত্রকারীদের চক্রান্ত মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। কিন্তু তারা হয়তো বুঝতে পারেনি বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার প্রশ্নে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কখনো আপোষ করে না। তিনি আরও বলেন বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতিকে নিজের থেকেও বেশী ভালবাসতেন এবং বিশ^াস করতেন। কিন্তু তার এই অকৃত্তিম ভালবাসা ও বিশ^াসের সুযোগ নিয়ে ঘাতকরা তাকে হত্যা করতে পারলেও তার আদর্শ ও চেতনাকে তারা হত্যা করতে বা মুছে ফেলতে পারেনি। পক্ষান্তরে বঙ্গবন্ধুর খুনি ঘাতক ও ষড়যন্ত্রকারীরা আস্থাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে, তারা জাতির কাছে সারা জীবন ঘৃণার পাত্র হয়ে থাকবে।”
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিুবর রহমানের ৪৭ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে গতকাল বুধবার বিকাল ৫ ঘটিকায় দলীয় কার্যালয়ে খুলনা মহানগর ছাত্রলীগ আয়োজিত শোক সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক।
শোক সভা ও দোয়া মাহফিলে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য প্রদান করেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা।
এছাড়াও আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য প্রদান করেন সাবেক ছাত্রনেতা জামাল উদ্দিন বাচ্চু, অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, এ্যাড. সাইফুল ইসলাম, অধ্যাপক রুনু ইকবাল বিথার, অসিত বরন বিশ^াস, সফিকুর রহমান পলাশ, শেখ মো: ফারুখ হাসান হিটলু, এম এ নাসিম, ফায়েজুল ইসলাম টিটো।
খুলনা মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ শাহাজালাল হোসেন সুজনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান রাসেলের পরিচালনায় অন্যানের মধ্যে আর উপস্থিত ছিলেন যুব মহিলা লীগ নেত্রী এ্যাড রাবেয়া ওয়ালী কবরী, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পারভেজ হাওলাদার, মো: ইমরান হোসেন, সাব্বির আহমেদ শুভ, আইরিন সুলতানা নিপা। আরও উপস্থিত ছিলেন মহানগর ছাত্রলীগ নেতা সোহেল বিশ^াস, তাজমুল হক তাজু, নাইমুর রহমান নাইম, আসাদুজ্জামান বাবু, এস এম মাসুদ হোসেন সোহান, রনবীর বাড়ই সজল, মাহামুদুল হাসান শাওন, জব্বার আলী হীরা, ঝলক বিশ^াস, মিনহাজ সুজন, জহির আব্বাস, হেলাল হোসেন, ইয়াসিন আলী, পাপ্পু সরকার, দিদারুল আলম, সৌরভ আশঁ, মো: সুমন শেখ, সোহেল শেখ, সাব্বির হোসেন, মেহেদী হাসান সুজন, মাহামুদুল ইসলাম সুজন, খান মোসাদ্দেক হোসেন ইমন, রিপন মোড়ল, শেখ শান্ত ইসলাম, কামরুজ্জামান ইমরান, সোহান হোসেন শাওন, রেজোয়ান মোড়ল, তায়েজুল ইসলাম তাজ, নাইম সরদার, মাহামুদুর রহমান রাজেশ, আব্দুল কাদের সৈকত, এম এ হোসেন সবুজ, আলামিন হাওলাদার, আহানাফ অর্পন, জোয়েব সিদ্দিকী, সাইফুল ইসলাম, সাজু দাশ, মশিউর রহমান বাদশা, আমিনুল ইসলাম শাওন, জুয়েল শেখ, শংকর কুন্ডু, ইমরান হোসেন বাবু, শাহ আরাফাত রাহিব, সৈকত দাশ, চয়ন হোসেন, শেখ ইসতিয়াক আহমেদ জয়, গালিব হোসেন, প্রিতম সাহা, শেখ সাইফ সাজিদ, শাকিল খান, অভিজিৎ সরকার রাহুল, ওমর কামাল, সোহান সাদী, শফিকুল ইসলাম মুন্না, মুক্তাজুল ইসলাম সোহান, রেজোয়ান খান রিজু, তুহিন মোড়ল, মহাদেব গাইন, রাকিব মোড়ল, জনি বসু, মামুনুর রহমান মামুন, নিশাত ফেরদৌস অনি, রুম্মান আহমেদ, আতিকুর রহমান সোহাগ, চয়ন পোদ্দার, সাইফুল ইসলাম, শোভন হাওলাদার, হাদিউাজ্জামান তুরাণ, সাইফুল ইসলাম মিরাজ, আমির হামজা অনিক, মাহামুদল হাসান, আবিদ আল হাসান, হাসান শেখ, রায়হান শিকদার, রাকিব আহমেদ রাব্বি, ইমতিয়াজ মুন্না, তানভীর ইসলাম সাব্বির, রফিকুল ইসলাম রফিক।
শোক সভা শেষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ১৫ আগস্ট নিহত সকল শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা হয়। দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা রফিকুল ইসলাম। দোয়া শেষে উপস্থিত সকলের মাঝে তবারব বিতরণ করা হয়।