পিরোজপুর প্রতিনিধি : পিরোজপুরের কাউখালীতে বাল্য বিবাহ বন্ধ করলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছাঃ খালেদা খাতুন রেখা। রাত গভীরে যখন বিয়ের লগ্ন চলছিল বর পক্ষ মেয়ের বাড়ির কাছাকাছি পৌছে গিয়েছে এবং রান্নবান্না ও বিয়ের আয়োজন স্বল্প পরিসরে হলেও চলছিল ঠিক তখনই একটি ফোন আসে কাউখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে।
ফোনের সূত্র ধরে গত বুধবার (১৪ জুলাই) রাত ১১টায় পৌছে যান কনে পক্ষের বাড়ি প্রত্যন্ত অঞ্চলের উপজেলার আমরাজুড়ী ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামে। সেখানে নিরঞ্জন বৈরাগীর মেয়ে গন্ধর্ব জানকীনাথ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণির ছাত্রী দীপা বৈরাগী সাথে একই উপজেলার বাশুরী গ্রামের সোমেন হালদারের ছেলে রতন হালদারের সাথে বিবাহর লগ্নর আয়োজন চলছিল। এসময় বরপক্ষের লোকজন পালিয়ে যায়। মেয়ে পক্ষের অভিভাবক ও মেয়ের বাবা মাকে মেয়ে ১৮বছর না হওয়া পর্যন্ত বিবাহ না দেওয়ার শর্তে স্থানীয় গন্যমান্যদের মাধ্যমে সতর্ক করে দেওয়া হয়।