UsharAlo logo
শুক্রবার, ১৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

দুখী মানুষের মুখে হাসি ফোঁটানোর জন্যই সেখ জুয়েল এমপি : বাবুল রানা 

koushikkln
জুলাই ১৭, ২০২১ ১০:২৩ অপরাহ্ণ
Link Copied!

ঊষার আলো ডেস্ক : খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা বলেছেন, দুখী মানুষের মুখে হাসি ফোঁটানোর জন্যই সেখ জুয়েল কাজ করে যাচ্ছেন। এত দুর্যোগ দুর্বিপাকেও তিনি কখনও মুষড়ে পড়েন নি। তিনি প্রত্যেকটি দুর্যোগে অত্যন্ত সাহসিকতার সাথে দলের নেতাকর্মীদের নিয়ে মোকাবেলা করেছেন। সামনের সারির করোনা যোদ্ধা হয়ে তিনি সেবার মানসিকতা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি আরো বলেন, এই সেবা দিতে গিয়ে সেখ জুয়েল নিজে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। তবুও তিনি থেমে থাকেন নি। মানুষের জন্য যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। তাঁর পরিবারের সকল সদস্যই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সাধারণ মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন। তারা বঙ্গবন্ধু’র রক্তের উত্তর সুরী হিসেবে যথার্থভাবেই আর্তমানবতার সেবাই কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, সেখ জুয়েলের এই কাজকে সকলের দুয়ারের পৌছে দিতে হবে। যাতে করে কোন মানুষ যেন বিনা চিকিৎসা ও না খেয়ে মৃতবরণ করতে না পারে। সে লক্ষ্যেই সকলকে প্রত্যেকটি নগরবাসির দ্বারে কষ্ট করে পৌছে দিতে হবে।
শনিবার (১৭ জুলাই) দিনব্যাপী ১৬, ১৭, ১৮, ২৬ ও ৩১  নং ওয়ার্ডে কর্মহীন মানুষের মাঝে খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য সেখ সালাহউদ্দিন জুয়েলের ঈদ উপহার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক তসলিম আহমেদ আশা, শেখ আব্দুল আজিজ, নজরুল ইসলাম তালুকদারের সভাপতিত্বে ত্রাণ বিতরণ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, নির্বাহী সদস্য কাউন্সিলর শেখ হাফিজুর রহমান, এস এম আকিল উদ্দিন, মহানগর যুবলীগ আহবায়ক মো. সফিকুর রহমান পলাশ, যুগ্ম আহবায়ক শেখ শাহজালাল হোসেন সুজন, মহানগর ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল, কাউন্সিলর রেক্সোনা কালাম লিলি, এপিএস ড. সাঈদুর রহমান, আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মো. রুহুল আমিন, শেখ আবিদ উল্লাহ, নুর ইসলাম, শেখ জাহিদুল ইসলাম, ইউসুফ আলী খান, মো. জাকির হোসেন, ইখতিয়ার উদ্দিন মোল্লা, আব্দুল্লাহ আল মামুন, ইমরান হোসেন, হারুনুর রশীদ প্রমুখ।
এসময়ে ৭ কেজি চাল, ২ কেজি আলু, এক কেজি ডাল, এক কেজি পেয়াজ সম্বলিত একটি প্যাকেট প্রতি ওয়ার্ডে দুই শত পরিবারের মধ্যে দেয়া হয়।