ক্রীড়া ডেস্ক : ইতিমধ্যেই ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড জানিয়ে দিয়েছে, তারা আইপিএলের জন্য খেলোয়াড় ছাড়বে না। তাদের দেখানো পথে হাঁটতে পারে অন্য দলগুলোও। ইসিবির পরিচালক অ্যাশলে জাইলস পরিষ্কার ভাষায় জানিয়ে দিয়েছেন, আইপিএলের চেয়ে তারা জাতীয় দলের খেলাকেই গুরুত্ব দেবেন। এক ইংল্যান্ড সরে গেলেই বড় বিপদে পড়বে আইপিএল। জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান সফরে সীমিত ওভারের সিরিজ নিয়ে ব্যস্ত থাকবে ইংল্যান্ড। যদি সফরসূচি ঠিক থাকে, তবে আমাদের খেলোয়াড়রা সেখানে থাকবে। আমরা ইংল্যান্ডের খেলোয়াড়দের দেশের ম্যাচে রাখারই পরিকল্পনা করছি।
করোনার ধাক্কায় স্থগিত আইপিএল। যে কোনো মূল্যেই আইপিএলের বাকি অংশটা আয়োজন করতে চায় আয়োজকরা। সম্ভাব্য সময় ধরে রাখা হয়েছে চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
তবে, এই সময়ে আইপিএল আয়োজন করতে গিয়ে বড় বিপাকে পড়তে পারে ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড (বিসিসিআই)। কেননা সেপ্টেম্বরে অনেক দলেরই আন্তর্জাতিক শিডিউল আছে। সেক্ষেত্রে এবারও আইপিএলের জন্য জায়গা ফাঁকা রাখা কঠিন হবে অনেকের জন্য।
ইংল্যান্ডের খেলা আছে বাংলাদেশের সঙ্গে। বাংলাদেশের দুই ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান আর মোস্তাফিজুর রহমানও খেলেন আইপিএলে। সেক্ষেত্রে তারাও দেশের খেলা রেখে এবার যাবেন কি না, সেই সংশয় থাকছেই।
ইংল্যান্ডের পথ ধরে আইপিএলকে ‘না’ বলে দিতে পারে আরও কয়েকটি দল। সেপ্টেম্বরে নিউজিল্যান্ডের সংযুক্ত আরব আমিরাতে পাকিস্তানের বিপক্ষে তিনটি করে ওয়ানডে আর টি-টোয়েন্টি খেলার কথা।
(ঊষার আলো-এমএনএস)