UsharAlo logo
মঙ্গলবার, ৭ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২৪শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দৌলতপুরে সিটি মেয়রের বিদ্যুৎতের খুঁটি স্থাপনের স্থান পরিদশর্ন

koushikkln
এপ্রিল ১২, ২০২১ ১১:১৭ অপরাহ্ণ
Link Copied!

উষার আলো প্রতিবেদক : সোমবার (১২ এপ্রিল) নগরীর দৌলতপুরস্থ ট্রেট স্কুল পুলিশ ফাঁড়ি সংলঘেœ মসজিদ কমিটির বিদ্যুৎ খুঁটি স্থাপনের স্থান পরিদর্শনে আসেন কেসিসি’র মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি তালুকদার আব্দুল খালেক।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, খুলনা কেএমপি পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার সরদার রাকিবুল ইসলাম, ডিপুটি পুলিশ কমিশনার (উত্তর) মোল্লা জাহাঙ্গীর হোসেন, সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার দৌলতপুর জোন বায়োজিদ ইবনে আকবর, দৌলতপুর থানা অফিসার্স ইনচার্জ হাসান আল মামুন, কেসিসি’র ৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর শেখ মোহাম্মদ আলী, ৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর শেখ শামসুদ্দিন আহম্মেদ প্রিন্স, বি.বি.বি-২ এর প্রকৌশলী মাহ্বুবুর রহমান, মসজিদ কমিটির সভাপতি ডি.এম আলাউদ্দিন, সাঃ সম্পাদক লাবু মোল্লা,সহ সাঃ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম ডিকলার, বাজার উন্নয়ন সংস্থার সভাপতি শেখ কামাল হোসেন, সাঃ সম্পাদক নান্নু মোড়ল, সহ-সভাপতি আসাদ বন্দ, সিনিয়র সহ সাঃ সম্পাদক এম.এম সফি, সাংগঠনিক সম্পাদক এম.এম জসিম উদ্দিন, দপ্তর সম্পাদক, গাজী আকমল, প্রচার সম্পাদক জাকির হোসেন, ক্রীড়া সম্পাদক মোঃ ইসতিয়াকসহ কমিটির নেতৃবৃন্দ ও মুসাল্লিগন।
উল্লেখ্য, তীব্র গরমে বাজার মসজিদে ৫০ টনের এসি লাগানো হয়েছে। যার ওভার লোডের কারণে বিভিন্ন সময়ে বিদ্যুৎতের বিস্ফোরণ ঘটছে। এ সমস্যা সমাধানের জন্য মসজিদ কমিটিসহ বাজার কমিটি বিদ্যুৎ বিভাগের সাথে আলাপ করে নতুন ট্রান্সফরমানের ব্যবস্থা করলেও বাজারের মধ্যে হতে রাস্তা সংর্কীন হওয়ার দরুণ বিদ্যুৎতের খুঁটি স্থাপনের নির্দিষ্ট কোন জায়গা না থাকায় দৌলতপুর ট্রেট স্কুল ফাঁড়ি সংলঘেœ খুঁটি স্থাপন কার্য পরিচালনায় বাধার মুখে পড়লে বিষয়টির সমাধানের জন্য ৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলরে মাধ্যমে কেসিসি’র মেয়র মহোদ্বয়ের শরণাপন্ন হন।
সরেজমিনে এসে কেসিসি’র মেয়র বলেন, কোন অবস্থাতেই ফাঁড়ির মধ্যে খুঁটি স্থাপন করা ফাঁড়ির জায়গা নষ্ট করা যাবে না। ফাঁড়ির জায়গা বাদ দিয়ে খুঁটি স্থাপনের আশ্বাস প্রদান করেন।
তিনি আরো জানান, খুব শীঘ্রই জার্মান ডেভোলপমেন্ট ব্যাংকের সহয়তায় ৩০০ কোটি টাকার কাজের টেন্ডার দেওয়া হবে। এ কাজের সময় নদীর কিনারা হতে প্রায় ২০/৩০ হাত নদীর পাড় পাইলিং করা হবে। সেক্ষেত্রে সঠিক পরিকল্পনা করে নদীর কিনারা (পুরাতন লঞ্চঘাট) হতে প্রকৌশলী ও ঠিকাদারদের সাথে কথা বলে মসজিদ পর্যন্ত পিলার স্থাপন করা যায় কিনা তার মাপঝোপসহ সঠিক পরিকল্পনা করার নির্দেশ দেন।